প্রযুক্তি সম্পূর্ণ গুনগত মানের সকল প্রজাতীর রেনু পোনা পেতে চান তা-সীন ফিশারিজ হ্যাচারী পাটিকাপাড়া প্রােঃ আলহাজ্ব শাহ-আলম এর হ্যাচারী যান
লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়ান এর কালভৈরব বাজার তেতুল তলা থেকে ১০০ গজ পূর্ব পাসে পাটিকাপড়ায় আধুনিক প্রযুক্তিতে রেনু পোনা সফল ভাবে বিভিন্ন জেলায় রেনু পোনা নিয়ে মাছ চাষীরা বড় করে ভালো মুনাফা অর্জন করে থাকেন। সব ধরনের মাছের মধ্যে রেনু পোনার মার্কেট খুব ভালো। তিনি গত বছর ধরে লালমনিরহাট জেলায় অন্যতম হ্যাচারি তা-সীন ফিশারিজ এন্ড হ্যাচারী রেনু এবং পোনা সংগ্রহ করে ভালো মুনাফা লাভ করেছেন বলে জানান। আলহাজ্ব মোঃ শাহ্ আলম আমার প্রায় ১২ টি পুকুর রয়েছে। বেশিভাগ পুকুরেই আমি কর্প/ বুড মাছের চাষ করছি। মধ্যে কিছুদিন খরায় কিছুটা সমস্যার সৃষ্টি করলেও বর্তমানের বৃষ্টিপাতের ফলে পুকুরগুলোর মাছের প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
রেনুর মধ্যে রয়েছে কমনকার্প, মিররকার্প, রুই, কাতলা, মৃগেল, কালিবাউশ, পাঙ্গাস, সিলভার, বিগহেড, সরপুঁঠি, বাটা, পাবদা, গুলশা, সহ ভিয়েত নাম, কই, মনোসেক্স তেলাপিয়া এ সকল প্রজাতির রেনু পোনা সুলভ্য মূল্যে বিক্রয় করা হয় । বিভিন্ন জেলার মাছ চাষী ও খামারীরা আমাদের কাজ থেকে এই পোনা সংগ্রহ করে থাকেন।
ব্যবস্থাপক পরিচারক আলহাজ্ব মোঃ শাহ্ আলম আমাদের রেনু-পোনার চাহিদা সবচেয়ে বেশি।রংপুর বিভাগের কুডিগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, নীলফামারী, পঞ্চগড়, দেশের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে আমাদের রেনু-পোনা। ২০২২ সালে প্রায় ২৫শত কেজি রেনু, সব ধরনের কার্প এবং ক্যাটফিস প্রত্যক্ষভাবে ২ হাজার মাছ খামারি মধ্যে এবং পরোক্ষভাবে ৫ হাজার মাছ চাষী ও খামারিকে রেনু দিয়ে আমরা সহায়তা করেছি।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব মোঃ সাইয়েদুল মোফাচ্ছালীন
দৈনিক খবর বাংলাদেশ পত্রিকার কে জানান, সবচেয়ে বড় কথা আমাদের লালমনিরহাট জেলায় উৎপাদিত রেনু পোনা দেশের বিভিন্ন প্রান্তের জলাভূমিতে পৌঁছেছে। যা মৎস্য বিভাগের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক একটি দিক। জেলার একাধিক হ্যাচারি মাঝে তা-সীন ফিশারিজ এন্ড হ্যাচারী। মৎস্য খামারি, মৎস্য আড়তদার, মাছ বিক্রেতা-ক্রেতা মাঝে চমৎকার একটি যোগ সূত্র স্থাপন করেছেন।
Leave a Reply